13 November 2024

তাহাজ্জুদ কি অসম্ভবকে সম্ভব করে?

 তাহাজ্জুদ কি অসম্ভবকে সম্ভব করে?

আপনি যা চান তার জন্য তাহাজ্জুদ নামায পড়ুন। আল্লাহ অসাধ্য সাধন করতে পারেন । শুধু তাওয়াক্কুল করুন এবং কখনই আপনার দু'আ ছেড়ে দেবেন না। সর্বদা মনে রাখবেন, আল্লাহ যদি আপনার দুআ কবুল করতে না চান, তবে আল্লাহ আপনাকে প্রথমে এটি করার জন্য নির্দেশনা দিতেন না।

এশার নামাজের পর তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যাবে কি?

 এশার নামাজের পর তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া যাবে কি?

উত্তর : পড়া যায়। তবে, নিয়ম হলো রাতের সব ধরণের নামাজের শেষে বিজোড় বা বিতির পড়া। অবশ্য কেউ যদি ইশার পর বিতির পড়ে নেয়, এর পর তাহাজ্জুদ পড়ার সুযোগ পায়, তবে তার জন্য তাহাজ্জুদ পড়তে কোনো বাধা নেই।Jul 29, 2024

তাহাজ্জুদের ওয়াক্ত শেষ কখন?

 তাহাজ্জুদের ওয়াক্ত শেষ কখন?

মধ্যরাতের পরে বা রাতের দুই-তৃতীয়াংশ অতিবাহিত হলে তাহাজ্জুদ নামাজের ওয়াক্ত শুরু হয়। রাত দুইটার পর থেকে ফজরের নামাজের ওয়াক্ত আরম্ভ হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তাহাজ্জুদের ওয়াক্ত। সাহরির সময় শেষ হলে তথা ফজরের ওয়াক্ত শুরু হলে তাহাজ্জুদের ওয়াক্ত শেষ হয়।

তাহাজ্জুদের সঠিক সময় কি?

 তাহাজ্জুদের সঠিক সময় কি?

তাহাজ্জুদ নামাজ রাতের শেষ তৃতীয়াংশে পড়া উত্তম। তবে ঘুম থেকে না জাগার সম্ভাবনা থাকলে ইশার নামাজের পর দুই রাকাত সুন্নত ও বিতরের আগে তা পড়ে নেয়া জায়েজ আছে। এ নামাজের রাকাত সংখ্যা সর্বনিম্ন দুই রাকাত আর সর্বোচ্চ ১২ রাকাত পড়া উত্তম।

৪১ দিনের তাহাজ্জুদ নামাজ পড়লে কি হয়

 ৪১ দিনের তাহাজ্জুদ নামাজ পড়লে কি হয়?

তাহাজ্জুদ নামাজ টানা ৪০ দিন আদায় করেন বিশাল সওয়াব রয়েছে। আল্লাহর কাছে যা চাওয়া হবে অবশ্যই আল্লাহ তাআলা দিবেন। পৃথিবীর যে কোনো সমস্যা আল্লাহর কাছে চাইলে আল্লাহ ফিরিয়ে দিবেন না।

08 November 2024

 অনেকেই জিজ্ঞেস করেছে কি কি দু'আ করবো?!

চাওয়ার কোনো শেষ নেই! যতোবেশী চাইবেন আল্লাহর কাছে আল্লাহ্‌ আপনার প্রতি ততো বেশী খুশী হবেন ইনশাআল্লাহ্! যে আল্লাহর কাছে চায়না আল্লাহ্‌ তার প্রতি নারাজ হন। যা কিছু চাওয়ার শুধুমাত্র আল্লাহর কাছে চাইবেন, বেশীবেশী দু'আ করবেন, শুয়ে বসে, হেঁটে হেঁটে যেকোন সময় যেকোনো ভাবে আপনি দোয়া করতে পারবেন। 

এমন নয় যে শুধু নামাজেই দোয়া করা যায়! আপনি যেকোনো সময় হাত তুলে কিংবা না তুলে মনে মনে আল্লাহ্কে ডাকতে পারেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ্‌ সর্বশ্রোতা।

যেসব দোয়ার কথা আমার মনে পড়েছে সেসব উল্লেখ করলাম, আপনারা চাইলে আরোও অনেক বিষয়ে দোয়া করতে পারেন। যখন যা কিছু প্রয়োজন শুধু চাইতেই থাকুন, আল্লাহ্‌ কখনো বিরক্ত হয় না বান্দার ডাকে, বরং খুব বেশিই খুশি হন।


রাসূল (ﷺ) বলেছেন,

"তোমরা তোমাদের সকল প্রয়োজনে আল্লাহর কাছে চাইবে, এমনকি যদি জুতার ফিতাও ছিঁড়ে যায়, তাও একমাত্র তাঁর কাছেই চাইবে, এমনকি লবণও তাঁর কাছে চাইবে।"

(সুনানে তিরমিযী ৩৯৭৩, সহীহ ইবনু হিব্বান ১৪৮)


#দুআর_লিস্ট -


১। অতীতের সকল গুনাহ মাফের জন্য দোয়া।

২। কবীরা, সগীরা গুনাহ মাফের দোয়া।

৩। সকল কল্যাণের দোয়া।

৪। ঈমান বৃদ্ধির দোয়া।

৫। নিয়ামাহ স্থায়ী হওয়ার দোয়া।

৬। সকল অকল্যাণ হতে বাঁচার দোয়া।

৭। দ্বীনের ওপর অটল থাকার দোয়া।

৮। কঠিন রোগব্যাধি হতে বাঁচার দোয়া।

৯। আসমান, জমিনের সকল বালা, মুসিবত,পেরেশানি হতে বাঁচার দোয়া।

১০। বদনজর হতে বাঁচার দোয়া।

১১। উপকারী ইলম, গ্রহণযোগ্য আমলের দোয়া।

১২। ঋণ হতে বাঁচার দোয়া

১৩। অহংকার, শিরক, বিদআত হতে বাঁচার দোয়া।

১৪। আল্লাহ্‌ ও তার প্রিয়জনদের ভালোবাসা লাভের দোয়া।

১৫। দুশ্চরিত্র হতে বাঁচার দোয়া।

১৬। উত্তম জীবনসঙ্গী পাওয়ার দোয়া।

১৭। পরিবারের সকলের সুস্থতা ও হিদায়াতের জন্য দোয়া।

১৮। আমল বৃদ্ধির জন্য দোয়া।

১৯। শত্রুর অনিষ্ট হতে বাঁচার দোয়া।

২০। সময়ে বারাকাহ পাওয়ার জন্য দোয়া।

২১। মুসলিম মজলুম ভাইবোনদের জন্য দোয়া।

২২। মৃত ব্যক্তিদের জন্য দোয়া।

২৩। নিজের ও অন্যদের হিদায়াতের জন্য দোয়া।

২৪। অনিচ্ছাকৃতভাবে গীবত হয়ে গেলে/কারোর হক নষ্ট করে থাকলে/কাউকে গালি দিয়ে থাকলে তাদের জন্য দোয়া।

২৫। প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজনদের জন্য দোয়া।

২৬। কবরের আযাব হতে বাঁচার দোয়া।

২৭। দাজ্জালের ফিতনা হতে বাঁচার দোয়া।

২৮। দুনিয়ার সকল ফিতনা হতে বাঁচার দোয়া।

২৯। সম্পদের খারাবি ও অভাব অনটন হতে রক্ষার জন্য দোয়া।

৩০। জান্নাত লাভের জন্য দোয়া।

৩১। জাহান্নাম হতে রক্ষা পাওয়ার দোয়া।

৩২। গুনাহ হতে দূরে থাকার জন্য দোয়া।

৩৩ ।আল্লাহর অনুগত বান্দা হওয়ার দোয়া।

৩৪। মুনাফিকী হতে বাঁচার দোয়া।

৩৫। হারাম হতে বাঁচার জন্য দোয়া।

৩৬। সহজ ও হালাল উপার্জনের জন্য দোয়া।

৩৭। সকল মুসলিম উম্মাহের জন্য দোয়া।

৩৮। যারা দোয়া চেয়েছে তাদের জন্য দোয়া।

৩৯। জালিম শাসকের অনিষ্ট হতে বাঁচার দোয়া।

৪০। জালিম শাসকের হিদায়াত/ধ্বংসের দোয়া।

৪১। ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য দোয়া।

৪২। কাফিরদের অনিষ্ট হতে রক্ষা পাওয়ার দোয়া।

৪৩। সকল বদ অভ্যাস হতে বাঁচার দোয়া।

৪৪। নবীজী (ﷺ) এর শাফায়াত লাভের জন্য দোয়া।

৪৫। ব্যবহার সুন্দর হওয়ার জন্য দোয়া।

৪৬। শয়তানের ওয়াসওয়াসা থেকে রক্ষা পাওয়ার দোয়া।

৪৭। জ্বীন ও মানুষ শয়তানের অনিষ্ট হতে বাঁচার দোয়া।

৪৮। কঠিন পরিস্থিতি হতে বাঁচার দোয়া।

৪৯। অনাকাঙ্ক্ষিত সকল দুর্যোগ হতে বাঁচার দোয়া।

৫০। ঈমানেরসহিত মৃত্যুবরণ করার দোয়া।


লিখেছেন : mehejabin

07 November 2024

 উত্তম জিকির ও উত্তম দোয়া:


জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ


জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে আমি বলতে শুনেছি : “লা- ইলা-হা ইল্লাল্লাহ” অতি উত্তম যিক্‌র এবং “আলাহামদু লিল্লাহ্‌” অধিক উত্তম দু‘আ।


জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৩৮৩

হাদিসের মান: হাসান হাদিস


সুবহানাল্লাহ 

আলহামদুলিল্লাহ 

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ 

আল্লাহু আকবার 

লা হাওলা ওয়ালা কুয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহ 

সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল আযীম

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মালিকুল হাক্কুল মুবিন

ইয়া হাইয়ু ইয়া কাইয়ুম বিরাহমাতিকা আস্তাগিছ

ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম


 اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا وَسُبْحَانَ اللَّهِ بُكْرَةً وَأَصِيلاً


"আল্লহু আকবার কাবীরা- ওয়াল হামদুলিল্লা-হি কাসীরা- ওয়া সুবহা-নাল্ল-হি বুকরাতান ওয়া আসীলা-”


(অর্থাৎ- আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ, বড়। সব প্রশংসা আল্লাহর। আর সকাল ও সন্ধ্যায় তারই পবিত্রতা বর্ণনা করতে হবে।)। সহীহ মুসলিম হাদিস নম্বরঃ ১২৪৫


লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির


" سُبْحَانَ اللَّهِ عَدَدَ خَلْقِهِ سُبْحَانَ اللَّهِ رِضَا نَفْسِهِ سُبْحَانَ اللَّهِ زِنَةَ عَرْشِهِ سُبْحَانَ اللَّهِ مِدَادَ كَلِمَاتِهِ ‏"‏ ‏.


সুবহানাল্লাহি আদাদা খালকিহি (আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করি তাঁর সৃষ্টি সংখ্যার সমান), সুবহানাল্লাহি রিদা নাফসিহী (আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করি তাঁর সন্তুষ্টি মোতাবেক), সুবহানাল্লাহি যিনাতা আরশিহি (আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করি তাঁর আরশের ওজনের সমপরিমাণ) এবং সুবহানাল্লাহি মিদাদা কালিমাতিহি (আল্লাহর পবিত্রতা বর্ণনা করি তাঁর কালাম সমুহের সমপরিমাণ)।  ইবনে মাজাহ ৩৮০৮


লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জালিমীন


আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাতা ওয়া আ'উযু বিকা মিনান্নার


আললাহুমমা  ইন্নি আউ’জুবিকা আন উশরিকা বিকা ওয়া আনা আ’লামু ওয়া আসতাগফিরুকা লিমা- লা- আ’লামু। (মুসনাদে আহমাদ, ছহিহ জামে)


অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমার জানা অবস্থায় তোমার সাথে শিরক করা হতে তোমারই নিকট আশ্রয় চাই। আর অজানা অবস্থায় শিরক হয়ে গেলে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।


 ‏ "‏ اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْهُدَى وَالتُّقَى وَالْعَفَافَ وَالْغِنَى ‏"‏ ‏

বাংলা উচ্চারণ: "আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল হুদা ওয়াত তুকা ওয়াল আফাফা ওয়াল গিনা"


নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এ দু’আ করতেন, “হে আল্লাহ্‌! তোমার কাছে আমি হিদায়াত, তাকওয়া , চরিত্রের নির্মলতা ও আত্মনির্ভরশীলতা প্রার্থনা করি”। জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৪৮৯


"আল্ল-হুম্মা আ-তিনা- ফিদ্দুন্ইয়া- হাসানাতাও ওয়াফিল আ-খিরতি হাসানাতাও ওয়াকিনা- ‘আযা-বান্ না-র”। অর্থাৎ- ‘হে আল্লাহ! আমাদেরকে দুনিয়ায় কল্যাণ দান কর এবং আখিরাতে কল্যাণ দান কর। আর আমাদেরকে জাহান্নামের শাস্তি হতে বাঁচিয়ে রাখো।’ সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৬৭৩৩


আল্লাহুম্মাগফিরলী ওয়ালিল মু'মিনীনা ওয়াল মু'মিনাত, ওয়াল মুসলিমীনা ওয়াল মুসলিমাত।


আস্তাগফিরুল্লাহ হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়ুল কাইয়ুম ওয়া আতুবু ইলাইহি


আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা;ফু আন্নি 'হে আল্লাহ! তুমি ক্ষমাশীল! ক্ষমা পছন্দ করো তাই আমাকে ক্ষমা করো'


আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিনিন নাবিয়্যিল উম্মিয়্যি ওয়া আলা আলিহি ওয়াসাল্লিম তাসলিমা

06 November 2024

 ইচ্ছা পূরণের নামাজ___

সালাতুল হাজত পড়ার নিয়ম :"‼️🖤


‪কোন হালাল চাহিদা পুরনের জন্য আল্লাহ’র সন্তষ্টির উদ্দেশ্যে দুই রাকাত নফল সালাত আদায় করাকে “সালাতুল হাজত” বলা হয়।…

*( ইবনু মাজাহঃ হা/১৩৮৫)


কখন পড়বেন: 

কোনো কিছুর প্রয়োজন হলে কিংবা শারীরিক-মানসিকভাবে কোনো দুশ্চিন্তা দেখা দিলে এ নামাজ পড়তে হয়।


নিষিদ্ধ সময় ::

সালাতুল হাজাত নিষিদ্ধ ওয়াক্ত ব্যাতীত যেকোনো সময়েই পড়তে পারেন।


তিন সময়ে নামাজ পড়া মাকরুহ -

১. সূর্য যখন উদিত হতে থাকে এবং যতোক্ষণ না তার হলুদ রঙ ভালোভাবে চলে যায় ও আলো ভালোভাবে ছড়িয়ে পড়ে।

২. ঠিক দ্বিপ্রহরের সময় যতোক্ষণ না তা পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়ে। 

৩. সূর্য হলুদবর্ণ ধারণ করার পর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত।


নিয়ম:::

নির্দিষ্ট কোনো নিয়ম নেই। 

হাজতের নিয়তে অন্যান্য নামাজের মতোই দু রাকাত নফল নামাজ আদায় করবেন।


করণিয়::

অনান্য নামাজের মতোই উত্তম ভাবে অজু করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়বে।


নামাজ শেষে সালাম ফিরানোর আগে প্রয়োজনের বিষয় টি খেয়াল করে

এই 

দোয়া পড়বেন-


(ُ رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ)

(রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাও ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়া ক্কিনা আজাবানা নার)


অথবা


ﻟَﺎ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻟَّﺎ ﺍﻟﻠَّﻪُ

ﺍﻟْﺤَﻠِﻴﻢُ ﺍﻟْﻜَﺮِﻳﻢُ ﺳُﺒْﺤَﺎﻥَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺭَﺏِّ ﺍﻟْﻌَﺮْﺵِ ﺍﻟْﻌَﻈِﻴﻢِ

ﺍﻟْﺤَﻤْﺪُ ﻟِﻠَّﻪِ ﺭَﺏِّ ﺍﻟْﻌَﺎﻟَﻤِﻴﻦَ ﺃَﺳْﺄَﻟُﻚَ ﻣُﻮﺟِﺒَﺎﺕِ ﺭَﺣْﻤَﺘِﻚَ

ﻭَﻋَﺰَﺍﺋِﻢَ ﻣَﻐْﻔِﺮَﺗِﻚَ ﻭَﺍﻟْﻐَﻨِﻴﻤَﺔَ ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﺑِﺮٍّ ﻭَﺍﻟﺴَّﻠَﺎﻣَﺔَ

ﻣِﻦْ ﻛُﻞِّ ﺇِﺛْﻢٍ ﻟَﺎ ﺗَﺪَﻉْ ﻟِﻲ ﺫَﻧْﺒًﺎ ﺇِﻟَّﺎ ﻏَﻔَﺮْﺗَﻪُ ﻭَﻟَﺎ ﻫَﻤًّﺎ ﺇِﻟَّﺎ

ﻓَﺮَّﺟْﺘَﻪُ ﻭَﻟَﺎ ﺣَﺎﺟَﺔً ﻫِﻲَ ﻟَﻚَ ﺭِﺿًﺎ ﺇِﻟَّﺎ ﻗَﻀَﻴْﺘَﻬَﺎ ﻳَﺎ

ﺃَﺭْﺣَﻢَ ﺍﻟﺮَّﺍﺣِﻤِﻴﻦَ ‎


উচ্চারণ: লাইলাহা‬ ইল্লাল্লাহুল হালিমুল কারিম, সুবহানাল্লাহি রাব্বিল আরশিল আজিম। আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন, আছআলুকা মুজিবাতি রাহমাতিক; ওয়া আজা-ইমা মাগফিরাতিক, ওয়াল গানিমাতা মিন কুল্লি বিররিউ ওয়াস‌ সালামাতা মিন কুল্লি ইছমিন লা তাদাঅলি- জাম্বান ইল্লা গাফারতাহু ওয়ালা হাম্মান ইল্লা ইল্লা ফাররাজতাহু ওয়ালা হাজাতান হিয়া লাকা রিজান- ইল্লা কাজাইতাহা ইয়া আর হামার রাহিমীন।


( তিরমিজি, মিশকাতঃ হা/৮৭৩, আবু দাউদঃ ১৩১৯; সালাত অধ্যায়-২ )

 #দোয়া_কবুলের_গল্প🍀


 আমার এক আত্মীয় আছেন, উনি  সবসময় ইস্তিগফার পড়েন। উনার  জিহ্বা সব সময় যিকিরে ব্যাস্ত রাখেন। আল্লাহ তাকে প্রচুর সম্পদ দিয়েছেন। তিনি প্রমোশন ও  পেয়েছেন,  তার ছেলের বিয়ে হয়েছে। এমনকি তিনি নিজের ব্যবসাও শুরু করেছেন। যখন তার সাফল্য আর  সুখের পিছনের  গোপন কথা  জিজ্ঞেস  করা হয়, এর উত্তর ছিলো খুবই সহজ।শুধু ইস্তিগফার 


- সংগৃহিত

 টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন কাজে লাগবে ইনশাআল্লাহ।              খতমে শিফা পড়ার নিয়ম। ১। ইস্তেগ্ফার- ১১বার ২। সূরা ফাতিহা- ১০০ বার ৩। দরূদ শ...

Popular Post